top of page

সাহেবের গামবুট

  • ..
  • Nov 9, 2021
  • 6 min read

Updated: Nov 10, 2021


প্রশিক্ষণের পর একজন আই এফ এস অফিসারের প্রথম পোস্টিং। স্হান মহারাষ্ট্রের মেলঘাটের চিকলধারা বনবাংলো। সেখানে প্রথম রাতের এক রোমহর্ষক অভিজ্ঞতার স্মৃতি এই আখ্যান। যে ঘটনার কথা সাহিত্যিক বুদ্ধদেব গুহকে ওই বাংলোতেই বসে বলায় প্রখ্যাত লেখক সহাস্যে বলেছিলেন, এই ঘটনার কথা তিনি তাঁর কোন কাহিনীতে ঢুকিয়ে দেবেন কিনা! সেই কাহিনীই বনেপাহাড়ে'তে তুলে ধরলেন নীল মজুমদার



মহারাষ্ট্র ব্যাঙ্কের একটি শাখার সামনে ওষুধ থেকে সেফটিপিন অবধি সব কিছু পাওয়া যায় এমন একটি

দোকান, তার পাশের দোকানটি চা, পান ও সিগারেটের। সকালে এখানেই এসে থামে রাজ্য ট্রান্সপোর্টের

বাস, নামানো হয় কয়েকটি সবজির ঝুড়ি, গোটা কয়েক ‘হিতবাদ’ কাগজ। হয়তো নামেন স্থানীয়

কয়েকজন মহিলা, পুরুষ। চিকলধারার এই তথাকথিত বাজার থেকে রেস্টহাউস আড়াই কিলোমিটার দূরে।

রাস্তা শেষ হবার আগেই মেঘলা বিকেল শেষ হয়ে গেল।

বন্ধ গেটের কাছে হর্ন দিয়েও কোন লাভ হলনা। ড্রাইভার নেমে নিজের হাতে টান দিতেই রীতিমত

কড়কড় শব্দ করে মরচে ধরা লোহার বিরাট বড় গেট খুলে গেল। রাস্তার দুপাশে সারি সারি সিলভার

ওক। বাগানে পাইন, এমনকি, ক্যুপ্রেসাস। জল হাওয়ার গুণে সবই মহীরুহ। রেস্টহাউসের পেছন দিকটা

হা হা খোলা। ছোটবড় গাছে ঢাকা ঢেউ খেলানো উপত্যকায় অন্ধকার নামছে। দেরাদুন ও মুসৌরির পর

প্রশিক্ষণের শেষ ভাগ সম্পন্ন করার জন্যে এখানে পোস্টিং হয়েছে আমার, এখানে আমাকে থাকতে হবে

অন্তত দুমাস। একাকীত্ব বোধে বুকের ভেতরটা ভারি হয়ে এল। এই প্রথম অনুভব করলাম, অধ্যাপনা

ছেড়ে ফরেস্ট সার্ভিসে এসে মোটেই ভালো করিনি।

ড্রাইভার চাবি চেয়ে নিয়ে এসেছিল। আমার জিনিষ পত্র ওঠাতে ওঠাতে বলল, খানসামা কোথাও গেছে,

স্যার, এখুনি আসবে। স্যুট রেডি আছে, আসুন। ওর কাছেই শুনলাম, এখানে ছ’টা স্যুট আছে, তবে,

আজ সব গুলোই খালি।অবিলম্বেই, ট্রে তে চায়ের পট, কাপ প্লেট, জল নিয়ে খানসামা মির্জা এসে খুব বিনীত ভাবে বলল,

"বিকেলের দিকে বৃষ্টিটা একটু থেমেছিল বলে নিজেই বাজার চলে গিয়েছিলাম একটু শাকসবজি আনতে।

চোখের সামনে থেকে স্যার, আমাদের কুকুর ছানাটাকে লেপার্ড নিয়ে যাবার পর থেকে সাবধানে থাকি

আর ছেলেপুলেদিকেও একটু সামলে থাকতে বলি।"

"লেপার্ড, এখানে! কম্পাউন্ডের ভেতরে?", আমি অবাক।

কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে মির্জা বলল, "ঢুকে পড়ে স্যার মাঝেমধ্যে, কুকুরের লোভে। আপনি তো জানেন

কুকুর ওদের কত প্রিয় খাবার"।

দূর থেকে সমবেত কন্ঠে অদ্ভুত একটা হো হো শব্দ ভেসে আসছিল। উঠে গিয়ে জানলা দিয়ে দেখলাম,

রেস্টহাউসের পাশের রাস্তা দিয়ে একদল লোক হাতে জ্বলন্ত মশাল নিয়ে মুখ দিয়ে ওরকম শব্দ করতে

করতে যাচ্ছে। অবাক হয়ে আমি বললাম, "কি ব্যাপার মির্জা, ওরা ওরকম করে যাচ্ছে কেন?"

একটু লজ্জিত ভাবে মির্জা বলল, "আজ্ঞে স্যার, রীচের ভয়ে। বৃষ্টি বাদলায় রাস্তায় ঘাটে বেরিয়ে পড়ে

তো- ।"

স্থানীয় ভাষায় ভালুককে যে ‘রীচ’ বলে সেটা জানা ছিল, বললাম "এখানে রীচও আছে! বাকি থাকল

কি!"


কানে হাত ছুঁইয়ে মির্জা বলল, "না, না স্যার, এমনিতে চিকলধারা খুব ভাল জায়গা। নামকরা ডিভিশন।

সেকি আজ থেকে! ভাবুন, সেই হ্যারিসন সাহেবও এখানে ডি এফ ও থেকেছেন।"

অনেকক্ষণ ধরে একটা সিগারেট খেতে ইচ্ছা করছে। পকেট হাতড়ে না পেয়ে, ব্যাগ থেকে নতুন প্যাকেট

বার করে সিগারেট ধরিয়ে বললাম, "হ্যারিসন সাহেব! তিনি আবার কে?"

"হ্যারিসন সাহেব এখানের শেষ ‘সাহেব’ ডি এফ ও। খুব নাম করা লোক ছিলেন।"

অতঃপর হ্যারিসন সাহেবের গল্পের মায়ায় মির্জা দাঁড়িয়ে থাকে অনেকক্ষণ। হ্যারিসন সাহেবের সময়, ওর

ঠাকুরদা আলি বেগ যে এখানের খানসামা ছিলেন, সেকথাও জানাতে ভোলেনা। সাহেবের খুব প্রিয় ছিল এই

রেস্টহাউস। মাঝেমাঝেই আসতেন, থাকতেন একটানা সাত আট দিন। বলতেন, "এ হামারা দোসরা ঘর

হায়।" বর্ষার দিনে, খাকি প্যান্টের ওপর হাঁটু অবধি গামবুট পরে, ঘুরে ঘুরে, খুঁটিয়ে খুঁটিয়, দেখতেন

গাছ লাগানর কাজ।

‘ব্রে সাইড’ নামের এই রেস্টহাউস সত্যিই ব্রিটিশ আমলে তৈরি। শুধু রেস্টহাউস কেন, ভারতবর্ষের

অন্যান্য হিলস্টেশনের মত, চিখলধারাকেও ছোটখাটো একটা হিল স্টেশনে পরিণত করেছিলেন ব্রিটিশরাই

১৮৩০-৩১ এর কাছাকাছি। সাতপুরা পাহাড়ের ফ্রেমে বাঁধানো এই ছোট্ট, ঘুমন্ত জনপদ একসময় ‘সেন্ট্রাল

প্রভিন্স’ এ ছিল, এখন মহারাষ্ট্রে। এখানে আসার আগে একটু হোম ওয়ার্ক করে এসব জেনে নিয়েছি।

রেস্টহাউসে বড় বড় গাছ থাকায় হাওয়ার প্রবল শব্দ পাওয়া যাচ্ছে সাঁই সাঁই করে। চান করার সময়

গুরু গুরু মেঘ ডাকার শব্দও পেলাম। মির্জা রুমেই রাত্রের খাবার নিয়ে এসেছিল। ও যখন প্লেট ইত্যাদি

উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামল। প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই, যার ভয় ছিল, পাওয়ার কাট হয়ে

ঘুটঘুটে অন্ধকার। ভাগ্যিস বুদ্ধি করে মির্জা রুমে একটা লন্ঠন রেখে গেছে। আমার ব্যাগে দু’চারটে বই,

ম্যাগাজিন আছে ঠিকই তবে লন্ঠনের কম আলোয় পড়ার উৎসাহ সঞ্চয় করে উঠতে পারলাম না। দীর্ঘ

জার্নির ক্লান্তি নিয়ে শুয়ে পড়লাম।

দু’একটা নাছোড়বান্দা মশার পিন পিন, মশা তাড়ানো কয়েলের গন্ধ, অচেনা জায়গার অস্বস্তি এই সব

পার হয়ে ঘুম আসছিল। হঠাৎ ছপ ছপ করে কারোর পায়ের শব্দ পেয়ে চমকে উঠলাম। তাইতো, এত

রাত্রে কে এলো! কান পেতে থাকলাম অনেকক্ষণ। না, দরজায় নক করার কোনও শব্দ নেই। তবে কি ,

আমি ঘুমিয়ে পড়েছি ভেবে দরজা নক না করেই কেউ ফিরে গেল! তাই যদি হয়, তবে, ফেরার সময়

তার পায়ের শব্দ পেলামনা কেন? এই প্রশ্নের যুক্তিসঙ্গত উত্তর একটাই। কেউ এসেছিল। নক করেনি,

ফিরেও যায়নি। দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে। এই স্যুটের দরজাটি বাগানের দিকে। মানে দরজা খুলে বাইরে বের হলেই বাগান। এই বৃষ্টিতে সেখানে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করবে কেউ, এটাও তো স্বাভাবিক মনে হচ্ছেনা। লন্ঠন নিভে গেছে। উঠে ব্যাগ হাতড়ে টর্চ বের করে দরজা খুললাম আমি। দমকা হাওয়ায় বৃষ্টির ছাঁট এসে লাগলো গায়ে। কাউকে কোথাও

দেখতে পেলাম না। টর্চের আলো যতদূর যায়, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখলাম। – না, কেউ কোথাও নেই।

দরজা বন্ধ করে আবার শুয়ে পড়লাম। মির্জাই কি কিছু বলতে এসেছিল! ড্রাইভার স্যামুয়েলের কে এক

আত্মীয় থাকে এখানে। গাড়ি লাগিয়ে দিয়ে, আমাকে জিজ্ঞাসা করে ও চলে গেছে সেখানে রাত্রে থাকবে

বলে। কাজেই ওর আসার সম্ভাবনা নেই। আর কে হতে পারে? আমার এই সংশয়ের উত্তর হিসেবেই যেন,

আর আবার শব্দ হল, ছপ্‌ ছপ্‌। বৃষ্টি বাদলায় গামবুট পরে বেশ সাবধানে চলার স্পষ্ট শব্দ। আচ্ছা, এটাচড বাথরুমের পেছনেও তো একটা দরজা আছে। এদিকে না এসে, বাথরুমের পেছন দিকটায় কেউ

দাঁড়িয়ে নেই তো!

বিছানা ছেড়ে আবার উঠলাম। বাথরুমে গিয়ে দরজা খুললাম। কেউ কোথাও নেই। বৃষ্টির ধোঁয়াটে

পর্দার ওপাশে জনহীন রাস্তার একাংশ, মলিন স্ট্রীট ল্যাম্পের আলোয় অসহায় হয়ে ভিজতে থাকা বড় বড়

গাছ চোখে পড়ছে শুধু। আর কিছুই না।

দূর ছাই! দরজা বন্ধ করে লন্ঠন জ্বালিয়ে, বসলাম একটা চেয়ারে। ঘুম ডকে উঠেছে। একটা সিগারেট

ধরালাম। লন্ঠনের আলোয় আমারই অতিকায় ছায়া পড়েছে ওপাশের দেওয়ালে। সব কিছুই কেমন যেন,

অবিশ্বাস্য, ঝাপসা, রহস্যময়। কেন কেউ এলো কিন্তু দেখা করলোনা, কথাও বললনা? আচ্ছা, এই সমস্ত

ব্যাপারটা, আমাকে ভয় দেখাবার জন্যে একটা বাঁদুরে রসিকতা নয় তো! কে করবে রসিকতা, মির্জা ?

ওহ, সেই জন্যেই লেপার্ড আর ভালুকের গল্প বলছিল, যাতে আমি দরজা খুলে বাইরে না যাই, সত্যি

মিথ্যে যাচাই না করি। হ্যারিসন সাহেবের গল্প বলছিল সাত কাহন করে! কিন্তু মির্জার এসব করে লাভ

কি! আর তার চেয়েও বড় কথা, যে রসিকতা করছে তার অবস্থান বোঝা যাচ্ছেনা কেন? যার পায়ের

শব্দ শোনা যাচ্ছে, তাকে দেখা যাচ্ছেনা কেন ? আমার প্রশ্নের জবাব দেবার জন্যেই যেন, শব্দ হল, ছপ, ছপ। কেন জানিনা, হাঁটু অবধি গামবুট পরা হ্যারিসন সাহেবের কথাই মনে হল, এবার। সঙ্গে সঙ্গে সারা গায়ে কাটা দিয়ে উঠল। বৃষ্টি ঝরা এই গভীর রাত্রে, সম্পূর্ণ জনহীন এই রেস্টহাউসে, এখন আমি কি অলৌকিক কিছু প্রত্যক্ষ করছি?

ছিঃ ছিঃ, এসব কি ভাবছি! নিজেকে শাসন করি আমি। জঙ্গলের এই নির্জন রেস্টহাউসে, বর্ষার রাত্রে

একটু আধটু শব্দ হতেই পারে। তা নিয়ে এতো মাথা ঘামাবার কি আছে! নিজেকে বোঝাবার চেষ্টা করি।

শরীরী অশরীরী যাইহোক না, আমার কোনও ক্ষতি তো হচ্ছেনা। আমি এতো বিচলিত হচ্ছি কেন?

গামবুটের স্পষ্ট শব্দ পেলাম, ছপ, ছপ। এবার যেন খুব কাছ থেকে। মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে, টের পাচ্ছি,

গলা শুকিয়ে কাঠ। টেবিলে রাখা এক গ্লাস জল খেলাম ঢক ঢক করে। না, নার্ভাস হলে চলবেনা।

ঘুম আসছেনা। সে তো এমনিও আসেনা অনেকদিন। তখন তো এতো চিন্তা করিনা। এই সব সাত পাঁচ

ভাবতে ভাবতে আমি একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি। আমার কাছে, একটা ট্রানজিস্টার কাম টেপ রেকর্ডার

আছে। টেপ রেকর্ডারে ভীমসেন জোশীর মালকোষ লাগিয়ে শুয়ে পড়ি আমি। যতক্ষণ ব্যাটারি থাকে গান

শুনবো। তাতে আর কিছু হোক না হোক একটা লাভ হবেই। ওই ছপ ছপ আওয়াজটা অন্ততঃ কানে

আসবেনা। কাল সকালে ব্যাটারি কিনে নিলেই হবে।

সিদ্ধান্ত নেবার একটা প্রসাদ গুণ আছে, মন ভালো থাকে। এমনকি ঘুমও পায়। সেই কারণেই, নাকি

শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ম্যাজিকে, অথবা হ্যারিসন সাহেবের আশীর্বাদে জানিনা, গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে

পড়েছিলাম। চা নিয়ে এসে ঘুম ভাঙ্গালো মির্জা। ঘড়িতে প্রায় সাতটা। জানলা দিয়ে আসা সকালের নরম

আলোয় ঘর ভরে আছে। মির্জার কাছে কিছুই বলা চলবেনা, মনে মনে ঠিক করে নিলাম আমি। এসবের

পেছনে যদি সত্যিই ওর হাত থাকে, নিশ্চিত হওয়ার আগে প্রতিক্রিয়াহীন হয়ে থাকাই শ্রেয়।

চা খেয়ে উঠে পড়লাম। এই ঘরের চারপাশে একটু ঘুরে দেখতে হবে। সারা রাতের বৃষ্টিতে বাগানের মাটি

নরম হয়ে আছে নিশ্চই। জানলা, দরজার পাশে কোথাও কি একটাও পায়ের ছাপ দেখতে পাবো না! যে

করেই হোক ওই শব্দ রহস্যের একটা হিল্লে করতেই হবে। ঠিক এই সময় শব্দ হল, ছপ ছপ! এবং কাল যা পারিনি, আজ তা পারলাম অনায়াসেই। উবু হয়ে মাটিতে বসে খাটের নিচে উঁকি মারতেই আমার বোধদয় হল।

সিগারেটের প্যাকেটের ওপর পাতলা সেলোফেনের একটা মোড়ক থাকে, যেটা প্যাকেট খোলার সময় মাঝে

সাঝে একেবারে অটুট অবস্থায় বেরিয়ে আসে। এই রকমই কিছু হয়েছিল সম্ভবত গতকাল সন্ধে বেলায়,

যখন আমি একটা প্যাকেট খুলেছিলাম। আপাতত সেই সেলোফেনের মোড়ক পড়ে আছে খাটের নিচে। একটা

বেশ বড় সাইজের কালো উচ্চিঙ্গড়ে পোকা ঢুকে পড়েছে তার ভেতর। এবং মোড়কের ভেতরেই ওড়ার চেষ্টা

করছে মাঝে মাঝে। তারই শব্দ হচ্ছে ছপ ছপ করে! উঃ ভাগ্যিস মির্জাকে কিছু বলে ফেলিনি।

হামাগুড়ি দিয়ে খাটের নিচে ঢুকে, মোড়ক বাইরে নিয়ে এসে পোকাটিকে বন্দীদশা থেকে মুক্তি দিলাম

সবচেয়ে আগে। মির্জা এদিকেই আসছিল, সম্ভবত চায়ের কাপ প্লেট নিয়ে যাবার জন্যে। কৌতূহলী হয়ে

জিজ্ঞাসা করল, ওটা কি স্যার, ওটা কি?

উত্তর না দিয়ে মুচকি হাসলাম আমি। মনে মনে বললাম, ওটা হ্যারিসন সাহেবের গামবুট!


---------


‘হ্যারিসন সাহেবের জুতো’ এই শিরোনামে এই লেখাটি আনন্দবাজার (রবিবারের মুম্বই) পত্রিকায়

২০০৫সালের ২৭ শে ফেব্রুয়ারী প্রকাশিত হয়েছিল। এখানে সামান্য কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে।



লেখক পরিচিতি: লেখক অবসরপ্রাপ্ত আই এফ এস আধিকারিক এবং ঔপন্যাসিক।

1 Comment


Mousumi Banerjee
Mousumi Banerjee
Dec 06, 2021

অনবদ্য

Like
474525369_1074216644505260_833710345513391369_n.jpg
Royal_Bengal_Tiger_Kanha.JPG

Editor: Dr. Sumanta Bhattacharya
Co-editor: Dr. Oishimaya Sen Nag

  • Facebook

follow our facebook page to stay updated

© 2021 by Boney Pahare. All rights reserved.

bottom of page